About ভালোবাসার মানুষ যদি ঠকায় তাহলে কি করা উচিত
About ভালোবাসার মানুষ যদি ঠকায় তাহলে কি করা উচিত
Blog Article
যদি এরকম মানুষের সংস্পর্শে এসে থাকেন তবে তাদেরকে ব্যক্তিগত বিষয় নিয়ে কথা বলা থেকে দূরে থাকুন। অথবা একেবারেই এড়িয়ে চলুন।
এই ধরনের মানুষকে চিহ্নিত করার উপায় আর দূরে থাকার কিছু পরামর্শ দেওয়া হল মানসিকস্বাস্থ্য-বিষয়ক একটি ওয়েবসাইটে প্রকাশিত প্রতিবেদন অবলম্বনে।
অত্যাচারীর ফিরে আসা: শারীরিক ও মানসিক ভাবে আঘাত করা ব্যক্তিরা অনেক সময় জীবনে ফিরে আসে। সেটা হতে পারে পুরানো ব্যক্তি বা নতুন কেউ। এই ধরনের মানুষ ফিরে আসতে চাইলে অতীতের কথা চিন্তা করুন। ফিরে আসাটা যতই প্রেমময় হোক অতীতের অভিজ্ঞতা কাজে লাগিয়ে নিজে ভালো থাকুন, তাদের থেকে দূরে থাকুন।
ইসলাম ভালোবাসার মানুষ ছেড়ে চলে গেলে কি করা উচিত শর্তসাপেক্ষে একজন পুরুষকে সর্বোচ্চ চারজন নারীকে বিবাহ করার সুযোগ দেয়ায় নারীদের প্রতি অসম্মান করেনি, বরং তাদের যথাযথ ব্যবস্থা ও সম্মান অক্ষুণ্ণ রাখতেই এমন ব্যবস্থাপনা। কারণ এমনও সময় আসতে পারে যখন পুরুষের চেয়ে নারীদের সংখ্যার অনুপাত অনেক বেশি হবে। যা ইতোমধ্যে বর্তমান পৃথিবীতে অনুপাতের তারতম্য লক্ষ করা যাচ্ছে। সে সময় একজন নারী স্বামীর পরিচয় দিতে পেয়ে নিজেকে সৌভাগ্যশীল মনে করবে, এটা লক্ষ করবে না তার স্বামীর কতজন স্ত্রী আছে।
তারপর আল্লাহ তা‘আলা স্ত্রীদের মাহর সন্তুষ্ট মনে আদায় করে দেয়ার নির্দেশ দিয়েছেন। স্ত্রী যদি খুশি হয়ে কিছু ছেড়ে দেয় তাহলে কোন সমস্যা নেই। এ আয়াত প্রমাণ করছে স্ত্রীকে মাহর প্রদান করা ওয়াজিব। এ বিষয়ে সকল আলেম একমত। (আল ইসতিযকার, ইবনু আব্দুল বার ১৬/৬৮)
ভালোবাসার মানুষকে নিয়ে হাজারো কথা থাকে আর সেই কথাগুলি যখন মনে পড়ে যায় তখন ভালবাসার মানুষকে কাছে পেতে ইচ্ছে করে।
২. ইয়াতীমদের সম্পদ অন্যায়ভাবে খাওয়া হারাম।
সবাই বলে ভালোবাসা প্রকাশ করলে নাকি অবহেলা পেতে হয়,
পক্ষান্তরে যে সকল নারী স্বামীর অবাধ্য হবে তার সংশোধনের জন্য আল্লাহ তা‘আলা তিনটি ব্যবস্থা দিয়েছেন-
আর একটা ছেলে একটা মেয়েকে যত বেশী ভালোবাসে,
যতই ভুল বুঝাবুঝি হোক মানিয়ে নিতে হবেই।
যা পবিত্র ও উপকারী কেবল সে খাদ্যগুলো মানুষের জন্য হালাল করা হয়েছে। অন্যত্র আল্লাহ তা‘আলা বলেন:
যৌতূকের বিবাহ[সম্পাদনা]
তোমাকে যে ভালোবাসে সে তোমাকে সময় দেবে,
Report this page